বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩৭ অপরাহ্ন

ঘোষনা :
  সম্পূর্ণ আইন বিষয়ক  দেশের প্রথম দৈনিক পত্রিকা   দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল এর  পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা   । 
সংবাদ শিরোনাম :
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুতে সংবিধান, আইনী নৈরাজ্য ও অতীত ইতিহাস! শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতির মিথ্যাচার বনাম সাংবিধানিক সমাধান! সহায় সম্পত্তি পুণ্যের কাজে ওয়াক্ফ গঠন ও প্রাসঙ্গিকতা! শেকড়ের সন্ধানে সাঁইজির ধামেঃ লালন কি জাত সংসারে— রক্তাক্ত মাহমুদুর রহমানের কুষ্টিয়ায় আগমন বনাম দুধের মাছিদের আনাগোনা! জনপ্রশাসন, জেলা প্রশাসক ও স্যার সম্বোধন কতটা সংবিধান ও আইনসম্মত! ক্রেতা ঠকে গেলে বিক্রেতার বিরুদ্ধে যত আইনগত প্রতিকার! আইনে জামিন চর্চা বনাম বিচারকের পদত্যাগের দাবীতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ! নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের থেকেই ভিসি নিয়োগের অনুরোধ ইবি শিক্ষকদের সংবিধান সংস্কারঃ সংশোধন না-কি পুনর্লিখন? 
জামিন পেলেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া

জামিন পেলেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্কঃ ছয় মাসের জামিন পেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার।সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার মামলায় তিন বছরের দণ্ডের বিরুদ্ধে রফিকুল ইসলাম মিয়ার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট।একই সঙ্গে তারা জরিমানা স্থগিত করেছেন আদালত।

আজ রফিকুল ইসলাম মিয়ার আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন । সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী।

খুরশীদ আলম খান ছিলেন দুদকের পক্ষে  আইনজীবী। তিনি জানান, আপিল অ্যাডমিশন (আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ) হয়েছে। একইসঙ্গে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন।

রাগীব রউফ চৌধুরী বলেন, অর্থদণ্ড স্থগিতও করেছেন আদালত

গত ২০ নভেম্বর ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. শেখ গোলাম মাহবুব তাকে দণ্ড দেন।

আদেশে ১৯৫৭ সালের দুর্নীতি দমন আইনের ৪(২) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তিন বছরের কারাদণ্ডসহ পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেন আদালত। অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এছাড়া রফিকুল ইসলাম মিয়া আদালতে উপস্থিত না থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করার আদেশ দেওয়া হয়। তিনি স্বেচ্ছায় আদালতে আত্মসমর্পণ কিংবা গ্রেফতারের তারিখ থেকে কারাদণ্ডের মেয়াদ শুরু হবে।

২০০১ সালের ৭ এপ্রিল তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার নামে এবং তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের স্বনামে/বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর/অস্থাবর সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করতে নোটিশ জারি করে। ওই বছরের ১০ জুনের মধ্যে বিবরণী দাখিল করতে বলা হলেও তিনি তা করেননি।

পরবর্তী সময়ে ২০০৪ সালে তৎকালীন দুর্নীতি ব্যুরোর দুর্নীতি দমন অফিসার (টা:ফো:-৪) সৈয়দ লিয়াকত হোসেন উত্তরা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামলা দায়েরের পর ওই বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ১৪ নভেম্বর অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

 

 

এই সংবাদ টি সবার সাথে শেয়ার করুন




দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।  © All rights reserved © 2018 dainikinternational.com
Design & Developed BY Anamul Rasel